The Problem of Digital Tribalism



Why toxic tribalism is destroying our society and what should be done about it.





 ডিজিটাল ট্রাইবালিজম কি?

ট্রাইবলিজম কি?

ট্রাইবালিজম হল এক ধরনের আচরণ এবং মনোভাব যা নিজের গোত্র বা সামাজিক গোষ্ঠীর প্রতি আনুগত্যতা থেকে উদ্ভূত। ট্রাইবাল সাইকোলজি যাদের ভেতরে থাকে তারা নিজেকে অন্যদের থেকে সাধারণত সুপেরিয়র মনে করে. ঐতিহাসিক দিক থেকে বিবেচনা করলে দেখা যায় ট্রাইবাল সাইকোলজি মাঝেমধ্যে অন্যের জন্য ভীষণ টক্সিক হয়ে যেতে পারে।

ট্রাইবালিজমের বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। তার মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে ডিজিটাল ট্রাইবালিজম। বিষাক্ত ডিজিটাল এবং অন্যান্য উপজাতীয়তা আমাদের সমাজকে ধ্বংস করছে কিভাবে এবং এ সম্পর্কে কী করা উচিত!

ইন্টারনেট বা ডিজিটাল ট্রাইবলিজম কি?

"ট্রাইব" এর ইন্টারনেট সংস্কৃতির মধ্যেও এক ধরনের historical ঐতিহাসিক ব্যবহার রয়েছে, যেখানে এটি ধরে নেয় যে এই গোষ্ঠীগুলি ভার্চুয়াল সম্প্রদায় ("ডিজিটাল উপজাতি")।

o ইন্টারনেট উপজাতিবাদ বা ডিজিটাল ট্রাইবলিজম অনানুষ্ঠানিক অনলাইন কমিউনিটি বা এমন সংগঠনগুলির জন্য ব্যবহার করা হয় যারা কোন না কোন গ্রুপের স্বার্থের অংশীদার, যারা সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়া বা অন্যান্য ইন্টারনেট রুটের মাধ্যমে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে। শব্দটি "উপজাতি" এর সাথে সম্পর্কিত, যা tradition বা ঐতিহ্যগতভাবে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ব্যক্তিদের বোঝায়।

o এটি সাধারণ ভাবে ভার্চুয়াল কমিউনিটি বা ব্যক্তিগত নেটওয়ার্কের মতো এবং প্রায়শই এদেরকে বৈশ্বিক ডিজিটাল উপজাতি বলা হয়। অধিকাংশ নৃতাত্ত্বিক এব্যপারে একমত যে উপজাতি একটি (ছোট) সমাজ যারা তাদের নিজস্ব রীতিনীতি এবং সংস্কৃতি চর্চা করে এবং নিজস্ব গোত্রকে সংজ্ঞায়িত করে। সে দিক থেকে বিবেচনা করলে ভার্চুয়াল জগতেও এরকম বিভিন্ন ট্রাইব দেখা যায়।

উপজাতিরা গোষ্ঠীতে বিভক্ত, তাদের নিজস্ব রীতিনীতি এবং সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া খুললে আমরা দেখতে পাই মানুষ খুব সহজে নানান ভাবে অন্যের সম্পর্কে মতামতকে প্রকাশ করে ফেলছে। সামনাসামনি কাউকে বলার সাহস করার চেয়ে মানুষ সোশ্যাল নেটওয়ার্কে তাদের আইডিয়া শেয়ার এবং রক্ষার জন্য বেশি আগ্রহী হয়। উদাহরণস্বরূপ, বাস্তব জীবনে সামনাসামনি কাউকে 'খোঁচা' দেওয়া সাধারণত সহজ হয়না - যেমন একজন সেলিব্রিটি বা রাজনীতিবিদ সম্পর্কে নেতিবাচক কমেন্ট করে দেওয়া সহজ হয়না। কিন্তু ভার্চুয়াল জগতে খুব সহজেই যে কারো বিরুদ্ধে কমেন্ট প্রকাশ করতে পারে সে যেই হোক না কেন।

এই কারণে ভার্চুয়াল ট্রাইভালিজম শব্দটিও ব্যাপক জনপ্রিয় হয়েছে। এবং প্রতিনিয়ত সাধারণ মানুষ এই ভার্চুয়াল উপজাতীয়তাবাদের শিকার হচ্ছে। যাদেরকে আমরা চিনিও না তাদেরকেও পারসোনাল এটাক করার স্নবিশ কর্মকান্ড অহরহ ঘটসে। এই কারণে টক্সিক উপজাতীয়তাবাদ বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো উচিত। এ ব্যাপারে আমাদের প্রতিনিয়ত কথা বলা উচিত যাতে জনসচেতনতা সৃষ্টি হয় এবং কেউ কারো টক্সিক ট্রাইবালিজম সাইকোলজির আক্রমণের শিকার না হয়।

বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থা Toxic Tribalism দ্বারা ভীষন ভাবে আক্রান্ত। কে কোন এলাকা থেকে এসেছে সেটা অন্য একজনের জন্য জানা অত্যন্ত জরুরী হয়ে পড়ে। দেখা হওয়ার সাথে সাথে প্রথমে জিজ্ঞেস করবে আপনার বাড়ি কোন এলাকায়।

এলাকাটির নাম জিজ্ঞেস করা খুব একটা ভালো উদ্দেশ্যে সাধারণত হয় না। কারণ আজ পর্যন্ত আমি যতটুকু দেখেছি, এলাকার নাম বলার সাথে সাথে দ্বিতীয় লাইনটি হয় ও আচ্ছা আপনি এই এলাকার.! আপনারা তো এরকম।

এলাকার নাম বলার সাথে সাথে ক্যারেক্টার এনালাইসিস শুরু হয়ে যায়। আপনাদের অঞ্চলের মানুষ এইটা সেটা, এরকম সেরকম হয় ইত্যাদি ইত্যাদি গবেষণা করতে শুরু করে দেয়। আজ পর্যন্ত আমি কাউকেই দেখিনি যে তাদের মুখে চোখে এতোটুকু লজ্জা বোধ করছে snobbish কথাগুলি বলতে. যে মানুষটাকে আমি এসব বলছি তার আসলে কেমন লাগছে এই কথাগুলো শুনতে।

সে কি আদৌ পছন্দ করছে?? বা তাকে আমার এসব কথা বলা উচিত!

আমাদের সমাজের মানুষ তো এমনিতেও অন্য মানুষটা কি ফিল করল সে দিকে কোন খেয়াল করেনা। সবার তার মতো হতে হবে.... আমি যে রাস্তায় হাঁটি সেই রাস্তায় সবাইকে হাঁটতে হবে। আমার এলাকা ছাড়া আর সব এলাকার মানুষ খারাপ। আমার আইডিওলজি ছাড়া সবার আইডিওলজি খারাপ।

সুতরাং বাংলাদেশের সমাজের দিকে তাকালে দেখা যায় যে ট্রাইবাল psychology প্রত্যেকটা মানুষের ব্রেইন এর ভেতরে ভীষণভাবে গেঁথে আছে... সে হোক ভীষণ শিক্ষিত বা অশিক্ষিত প্রত্যেকে এই কাজটা করে থাকে এবং নিজ নিজ দায়িত্বে নতুন জেনারেশন কে ও হাতে কলমে শিখিয়ে দেয় যাতে সেও অন্যকে একই ভাবে বিচার করতে পারে....

সামনের মানুষটি কোথা থেকে এসেছে এবং সেই জায়গাটা সম্পর্কে নানা বিধ নেগেটিভ কথা বলার মধ্যে দিয়ে সে নিজের superiority প্রকাশ করতে শুরু করে দেয়।

টক্সিক ট্রাইবলিজম একটি দেশ ও জাতির জন্য অনেক দুর্দশা বয়ে আনতে পারে। আজকাল আমরা ডিজিটাল ট্রাইবালিজম নামে একটি শব্দের সাথেও পরিচিত হয়েছি।

o There is also a historical usage in the internet culture of "tribe", where it assumes that these groups are virtual communities ("digital tribes").

o The term Internet Tribe or Digital Tribe is used for informal online communities or organizations of individuals who share a common interest, and who are usually loosely connected to each other through social media or other Internet routes. The term is related to "tribe", which traditionally refers to people who are historically closely associated with both geography and genealogy.

o Nowadays, it looks like a virtual community or Perl network and is often called a global digital tribe. Most ethnographers agree that at is a (small) society that practices its customs and culture and defines this tribe. Tribes are divided into groups, with their customs and cultural values ​​that distinguish them from activities that take place in the context of 'real life.

People are more interested in sharing and defending their ideas on social networks than daring to tell someone face to face. For example, in real life, it would be ridiculous to 'stab' someone.

- নাহিদ
03.08.2021

Comments

Popular posts from this blog

Extreme Poverty in low income countries- do we choose to be poor or the world impose poverty to us !!

EW2A - Economic Waste to Asset